জিবি নিউজ 24 ডেস্ক //
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট মোকাবিলায় যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয় এবং যে অভিজ্ঞতা অর্জন করা গেছে সেগুলো ওমিক্রনের বেলাতেও কার্যকর বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার কর্মকর্তারা।
তারা বলছেন, সীমান্ত বন্ধ করে দিয়ে কয়েকটি দেশ করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট মোকাবিলার উপায় খোঁজার সময় পাচ্ছে। তবে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট মোকাবিলায় যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয় এবং যে অভিজ্ঞতা অর্জন করা গেছে সেগুলো ওমিক্রনের বেলাতেও কার্যকর।
শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) ডব্লিউএইচও’র আঞ্চলিক পরিচালক ড. তাকেশি কাসাই সাংবাদিকদের বলেন, কয়েকটি আঞ্চলিক দেশে বাড়লেও, অন্য অনেক দেশেই কোভিড আক্রান্ত ও মৃত্যু কমছে।
ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলা থেকে সম্প্রসাচিত এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে ড. তাকেশি কাসাই বলেন, ‘সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ ভাইরাসটির আগমণ বিলম্বিত করতে পারে এবং সময় পাওয়া যেতে পারে। তবে প্রত্যেক দেশ এবং প্রতিটি জনগোষ্ঠীকে নতুন করে আক্রান্ত বাড়ার বিষয়ে অবশ্যই প্রস্তুত থাকতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘এসবের মধ্যে ইতিবাচক খবর হলো, ওমিক্রন নিয়ে এখন পর্যন্ত আমরা যেসব তথ্য পাচ্ছি তাতে আমাদের প্রতিক্রিয়ার দিক বদলানোর দরকার পড়বে না।’
ওমিক্রন নিয়ে এখনও খুব বেশি কিছু জানা যায়নি। তারপরও এটিকে উদ্বেগের কারণ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। এর ব্যাখ্যায় ড. তাকেশি কাসাই বলেন, এই ভ্যারিয়েন্টটি অনেক বেশি পরিবর্তিত হয়েছে এবং প্রাথমিক তথ্যে দেখা যাচ্ছে অন্য ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় এটি বেশি সংক্রামক হতে পারে। তিনি বলেন, আরও বেশি পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন