বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামে অসামান্য অবদানের জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সন, আপোসহীন নেত্রী, দেশনেত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে 'কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস্ ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন' "মাদার অব ডেমোক্রেসি" সম্মাননায় ভূষিত হওয়ায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীদল সৌদিআরব শাখার আহ্বায়ক মধ্যপ্রাচ্য সাংগঠনিক সমন্বয়ক কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আহমেদ আলী মুকিব মধ্যপ্রাচ্য বিএনপির পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।এক অভিনন্দন বার্তায় তিনি বলেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার "মাদার অব ডেমোক্রেসি" সম্মাননা বর্তমান বাংলাদেশে নিখোঁজ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও সুসংহতকরণ এবং সাধারণ মানুষের ভোটের অধিকারসহ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।এই পুরস্কার প্রদানের জন্য বেগম খালেদা জিয়াকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান এবং দীর্ঘায়ু কামনা করেন মুকিব। সেইসাথে কানাডিয়ান মানবাধিকার সংস্থা সিএইচআরআইও’র উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করেন তিনি।মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীরউত্তম এর অকাল প্রয়ানের পর ভুলুণ্ঠিত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ নয় বছর রাজপথের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে ১৯৯০ সালে ৬ ডিসেম্বর দেশকে স্বৈরাচার মুক্ত করেন। ১৯৯১ সালে সুষ্ঠু, অবাধ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে জয়লাভ করে সংসদীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করে তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন এবং বাংলাদেশের মানুষকে গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য দেশবিরোধী চক্রের ষড়যন্ত্রের ফলে ১/১১ নামে কুখ্যাত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা সহ সকল অধিকার সংকুচিত করে। বর্তমান সরকারও তার ধারাবাহিকতায় আরো কর্তৃত্ববাদী আচরণের মাধ্যমে দেশকে গণতন্ত্রহীনতায় নিয়ে গেছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার তথা সকল গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আপোষহীনভাবে আন্দোলন করে যাচ্ছেন।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন