স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চার করে

জিবিনিউজ24ডেস্ক//  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চার করে। সেদিনই দেশে জরুরি আইন ঘোষণা করা হয়। কিন্তু জরুরি আইন, কারফিউ উপেক্ষা করে ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে বারবার রাজপথে নেমে আসে। অবশেষে স্বৈরশাসকের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়।

রোববার (২৭ নভেম্বর) ডা. শামসুল আলম খান মিলনের ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। 

'৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পেশাজীবী নেতা ডা. শামসুল আলম খান মিলন-এর ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তিনি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

ডা. মিলন ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম-মহাসচিব এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষক। ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের একটি সভায় যোগ দিতে যাওয়ার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ঘাতকদের গুলিতে তিনি শহীদ হন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এই সংগ্রামে  ডা. মিলন ছাড়াও যুবলীগ নেতা নূর হোসেন, নূরুল হুদা, বাবুল, ফাত্তাহসহ অগণিত গণতন্ত্রকামী মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল দেশের বিভিন্ন এলাকা। তাদের ত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় ভোট ও ভাতের অধিকার। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় তাদের এই অবদান জাতি চিরদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। 

ডা. শামসুল আলম খান মিলন- এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নেওয় সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন তিনি।

মন্তব্যসমূহ (০)


ব্রেকিং নিউজ

লগইন করুন


Remember me Lost your password?

Don't have account. Register

Lost Password


মন্তব্য করতে নিবন্ধন করুন