শুরুতেই গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়ে ম্যানচেস্টার সিটি। পিছিয়ে পড়ে অবশ্য হাল ছাড়েনি পেপ গার্দিওলার দল। সেখান থেকে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে তিন গোল করে ম্যানচেস্টার ডার্বি জিতে নিয়েছে সিটিজেনরা। মার্কাস রাশফোর্ড এগিয়ে নেওয়ার পর ফিল ফোডেনের জোড়া গোলে ম্যাচে ফেরে সিটি।
আর শেষ দিকে জয়ের ব্যবধান বাড়ান আর্লিং হালান্ড।
ইতিহাদে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। এই জয়ে শীর্ষে থাকা লিভারপুলের সঙ্গে পয়েন্ট ব্যবধান কমিয়ে এনেছে স্রেফ একে। ইউনাইটেডের বিপক্ষে প্রথম লেগেও ৩-১ গোলে জিতেছিল গার্দিওলার শিষ্যরা।
ঘরের মাঠে অষ্টম মিনিটেই গোল খেয়ে বসে সিটি। রাশফোর্ড গোল করে ইউনাইটেডকে এগিয়ে নেন। প্রায় ২৫ গজ দূর থেকে বুলেট গতির শট নেন রাশফোর্ড, বল ক্রসবারের নিচের অংশে লেগে জড়িয়ে যায় জালে। পিছিয়ে পড়া সিটি গোলের জন্য হন্যে হয়ে আক্রমণ সানায়।
বিরতিতে যাওয়ার আগে অবিশ্বাস্য সুযোগ নষ্ট করেন গোলমেশিন আর্লিং হালান্ড। ফোডেনের হেডে বাড়ানো পাস ছয় গজ বক্সের ভেতর থেকে জালে জড়াতে পারেননি। বল চলে যায় ক্রসবারের উপর দিয়ে। ডাগআউটে বড্ড হতাশ হতে দেখা যায় গার্দিওলাকে।
তবে মধ্যবিরতি থেকে ফিরে সিটিকে হতাশ করেননি ফিল ফোডেন।
৫৬ মিনিটে রদ্রির পাস পেয়ে বক্সের কোণা থেকে দূরপাল্লার শটে জাল খুঁজে নেন ফোডেন। ৮০ মিনিটে সিটিকে এগিয়ে নেওয়ার গোলটিও করেন ফোডেন। আর যোগ করা সময়ে বড় জয় নিশ্চিত করেন হালান্ড।
২৭ ম্যাচে ম্যানসিটির পয়েন্ট ৬২। ৬৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে লিভারপুল। এক ম্যাচ কম খেলে ৫৮ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে আর্সেনাল। ২৭ ম্যাচে ৫৫ পয়েন্ট নিয়ে চার নম্বরে অ্যাস্টন ভিলা। ৪৪ পয়েন্টে ষষ্ঠ স্থানে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।
জিবিডেস্ক //
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন