অস্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞতার সঙ্গে পেরে ওঠেনি বাংলাদেশ

৭৮ রানে ৫ উইকেট ফেলে দেওয়ার পর মনে হয়েছিল দেড় শ রানের আগে অস্ট্রেলিয়াকে গুটিয়ে দিতে পারবে বাংলাদেশ। তবে ষষ্ঠ উইকেটে অ্যাশলে গার্ডনার ও অ্যানাবেল স্যাদারল্যান্ডের ৩৪ ও অষ্টম উইকেটে স্যাদারল্যান্ডের সঙ্গে আলানা কিংয়ের অবিচ্ছেদ্য ৬৭ রানের জুটিতে ২১৩ রানের পুঁজি পায় অজিরা। যা মিরপুরের মন্থর উইকেটে তাড়া করা কঠিন। সফরকারীদের জুটি দুটি না জমলে তাদের আরো কমে থামানো যেত।

এতে জয়ের সম্ভাবনা বাড়ত বাংলাদেশের।

 

১১৮ রানের বড় ব্যবধানে ম্যাচ হারের পর বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা আক্তার জানালেন, অভিজ্ঞতার কারণে শেষ দিকে এমন জুটি গড়ে ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেন অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। নাহিদা বলেন, ‘অভিজ্ঞতা তো অবশ্যই আছে। ওই সময় বোলিং এলোমেলো করছিলাম।

এ কারণে সহজে খেলতে পারছিল। অতি আত্মবিশ্বাসী হইনি। অবশ্যই তারা অভিজ্ঞ বলেই খেলতে পেরেছে।’

 

মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১২ আসরের মধ্যে সর্বোচ্চ সাতবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া।

প্রথমবারের মতো তাদের বিপক্ষে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে নামার চাপে বোলাররা শেষে এলোমেলো হয়ে যান কি না জানতে চাইলে নাহিদা বলেন, ‘এটা মনে হয়নি কখনোই মানসিক দিক দিয়ে পিছিয়ে আছি। দ্রুত উইকেট পড়ে যাওয়ার পর নিচের দিকের ব্যাটার ভালো করতেই পারে।’

 

লক্ষ্য তাড়ায় ৯৫ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। এমন বিপর্যয়ের জন্য ১৩ রানের মধ্যে তিন ব্যাটারের রান আউটকে দুষলেন নাহিদা, ‘পার্থক্য যদি বলি, বোলিং একটু খারাপ হয়েছে। এর চেয়ে ভালো করতে পারি।

ব্যাটিংয়ে দুই-তিনটা রান আউট হওয়াতে পিছিয়ে গিয়েছিলাম।’

জিবিডেস্ক //

মন্তব্যসমূহ (০)


ব্রেকিং নিউজ

লগইন করুন


Remember me Lost your password?

Don't have account. Register

Lost Password


মন্তব্য করতে নিবন্ধন করুন