৫৭ রানে ৫ উইকেট হারানো শ্রীলঙ্কা দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিসের ব্যাটে। দুজনেই পূর্ণ করেন সেঞ্চুরি। দুজনের সামনে বেশ অসহায়ই লাগছিল প্রথম সেশনে দাপট দেখানো বাংলাদেশকে।
দুজনকেই ফিরিয়ে দলে স্বস্তির ফেরান অভিষিক্ত ফাস্ট বোলার নাহিদ রানা।
ধনঞ্জয়া ও কামিন্দুর আউটের পর আর বেশিদূর এগোতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। শেষ পর্যন্ত তারা অলআউট হয়েছে ২৮০ রানে।
শ্রীলঙ্কার ইনিংসের সারমর্ম-প্রথমে বাংলাদেশের দাপট, বিপর্যয় কাটিয়ে শ্রীলঙ্কার ঘুরে দাঁড়ানো এবং শেষটা আবার বাংলাদেশের দখলে। শ্রীলঙ্কার ইনিংসে শেষের শুরুটা করেন নাহিদ।
শূন্য রানে জীবন পাওয়া কামিন্দু মেন্ডিস ততক্ষণে টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়ে গেছেন। তাঁকে উইকেটকিপার লিটন দাসের ক্যাচ বানিয়ে ১০২ রানে ফেরান নাহিদ। তাতে ধনঞ্জয়ার সঙ্গে তাঁর ২০২ রানের অসাধারণ জুটির শেষ হয়।
পাঁচ রানের ব্যবধানে ধনঞ্জয়াকেও ফেরান নাহিদ।
তিনিও আউট হন ১০২ রানে। এরপর দ্রুতই শ্রীলঙ্কার লেজ ছেঁটে ফেলেন নাহিদ ও তাইজুল। নিজের তৃতীয় শিকার বানিয়ে একরানে নাহিদ ফেরান প্রবাথ জয়সুরিয়াকে। নয়রান করা বিশ্ব ফার্নান্ডোকে লিটনের ক্যাচ বানিয়ে প্রথম উইকেটের দেখা পান তাইজুল ইসলাম।
শ্রীলঙ্কার শেষ উইকেটের পতন হয়েছে রান আউটে।
কাসুন রাজিথা ও লাহিরু কুমারার ভুল বুঝাবুঝিতে রান আউট হন লাহিরু। তাতে ধনঞ্জয়া ও কামিন্দুর বড় জুটির পর ২১ রানে শেষ পাঁচ উইকেট হারিয়ে ৩০০ রানের আগে অলআউট হয় শ্রীলঙ্কা।
জিবিডেস্ক //
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন