সিলেটে ব্ল্যাকমেইলার মক্ষীরাণী লাকি’র ভয়ংকর প্রেমের ফাঁদে


সিলেটে ব্ল্যাকমেইলার মক্ষীরাণী লাকি’র ভয়ংকর প্রেমের ফাঁদে দিশেহারা অনেকে। সিলেট জুড়ে লাকি’র নাম শুনলেই অনেকেই গাঁ আঁতকে উঠেন। তার প্রেমের ফাঁদে পড়ে অনেকের জীবন অতিষ্ঠ, প্রেমের ফাঁদে ফেলে ব্যবসায়ী,চাকুরিজীবি ও সম্মানি ব্যক্তিদের ব্ল্যাকমেইলিং কারে তাদের কাছ  থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে কথিত লাইভার লাকি আহমেদ ওরফে মক্ষী রাণী লাকি। তার সাজানো রযেছে একটি সাংবাদিক ও সন্ত্রাসী বাহিনী চক্র। এ চক্রের সদস্যরা ভুক্তভোগীদের জোরপূর্বক বাধ্য করে তাদের আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ধারণ করে রাখে। অনেকে সম্মানের ভয়েও এ বিষয়ে পুলিশের সহায়তা নিতে চান না। এসবের প্রতিবাদ করেতে গেলে হতে হয় ধর্ষণ ও সাইবার মামলা শিকার। অন্য দিকে কেউ কেউ আইনের আশ্রয় নিতে চাইলেও এ চক্রটির মূলহোতা নিজেকে গণমাধ্যমকর্মী ও যুব মহিলা লীগ নেত্রী পরিচয় দিয়ে থাকে, বিধায় ভুক্তভোগীরা ইচ্ছে থাকলেও পুলিশের ধারস্থ হতে সাহস পান না। একাধিক ভুক্তভোগী তাদের নাম পরিচয় না প্রকাশের শর্তে এ প্রতিবেদককে চাঞ্চল্যকর কিছু তথ্য প্রদান করেন। তারা বলেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন কৌশলে পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে কথিত লাইভার লাকি। এ চক্রের মূলহোতা হচ্ছেন কামরুল হাসান জুলহাস নামের এক প্রতারক। কামরুল হাসান জুলহাস এর মূল সহযোগী হলো চ্যানেল ২৬ এর লাইভার সিলেটের ছিনতাইকারী আব্দুল আলিম রানা। তাদের অধীনে রয়েছে একাধিক সুন্দরী নারী। এদের অনেকেই আবার নিজেদের মডেল বলে উপস্থাপন করেন। মূলহোতা কামরুল হাসান জুলহাস নিজেকে গণমাধ্যম কর্মী পরিচয় দিয়ে সমাজের উচ্চবিত্ত ব্যক্তিদের সাথে সম্পর্ক তৈরী করে তাদের মোবাইল নাম্বার, ফেসবুক আইডি সংগ্রহ করে তার রানা লাকির কাছে পাঠিয়ে দেয়। পরে লাকি সহ ওই গ্রুপের নারীরা মাঠে নেমে পড়ে তাদের নির্দিষ্ট টার্গেটে। ছলে বলে কৌশলে তাদের সাথে গড়ে তোলে প্রেমের সম্পর্ক। ধীরে-ধীরে তাদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরীর অভিনয়ে কাছে ডেকে নিয়ে যায় তাদের নিধার্রিত আস্তানায়। অনলাইনে উলঙ্গ হয়ে দেহ প্রদর্শন এর মাধ্যমে ভিডিওকলে কথা হয় ঘন্টার পর ঘন্টা, রাতের পর রাত, আর এগুলো ভিডিও ও স্টীল ছবি রেকর্ড করে জিম্মি করেই শত-শত মানুষকে পথে বসিয়ে সর্বস্ব নিঃস্ব করে দেয় বেপরোয়া লাকি। এভাবেই চলছে লাকির জীবনযাপন! এরপর সেখানে পাল্টে যায় তাদের রুপ, নেমে আসে অত্যাচারের মাত্রা।  কৌশলে আসে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়ার দর কষাকষি। ওই সময়ই সাংবাদিক, পুলিশসহ বিভিন্ন পরিচয়ে কামরুল হাসান জুলহাস  ও সিলেটের চিত্রের অনলাইনের মালিক রায়হান হোসেন  হানা দেয়। তারপর  মেয়েদের দিয়ে আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ধারন করে প্রকাশ করে দেয়ার ভয় দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়। এক ভুক্তভোগীর সাথে কথা হলে তিনি বলেন,কামরুল হাসান জুলহাস কৌশলে লাকি’কে দিয়ে দুটি স্মার্ট মোবাইল  ফোনে অভিনব পন্থা অবলম্বন করে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তাদের ফ্লাটে নিয়ে যায়। সেখানে যাওয়ার পর তিনি  দেখেন ওই ফ্ল্যাটে একাদিক সুন্দরী মেয়ে রয়েছে। এক পর্যায়ে কামরুল হাসান জুলহাস এসে ওই সব মেয়েদের দিয়ে আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ধারন করে প্রকাশ করে দেয়ার ভয় দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়। অনুসন্ধানে জানা যায়, কামরুল হাসান জুলহাস ও লাকি আহমেদ এভাবে ব্ল্যাকমেইল করে রাজন নামে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ২ লাখ,আরও ব্যবসায়ীর কাছে থেকে ৭০ হাজার, শহিদ নামের একজনের কাছ থেকে ৫০ হাজার,ফরিদের কাছ থেকে ৫০ হাজার,শাহী ঈদগাহের করিম নামে এক  ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নিয়েছে ২ লক্ষ টাকা। আরও জানা গেছে, আবুল হোসেন একাধিক বিয়ে করেছে। মক্ষীরাণী লাকিকেও সে অ-ঘোষিত বিয়ে করেছে,এর একটাই কারণ লাকিকে কাছে রেখে যাতে অবৈধ কর্মকান্ড সহজে করা যায়। নিজের স্ত্রীদেরকেও এ কাজে ব্যবহার করে। প্রথমে বিভিন্ন ধনাঢ্য ব্যক্তিদের ফোন নাম্বার সংগ্রহ করে মক্ষী রাণী লাকি আহমেদ সহ বিভিন্ন নারীদের দিয়ে যোগাযোগ স্থাপন করানো হয়। পরে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের কথা বলে নিজেদের ঠিক করা ফ্ল্যাট বাসায় আনা হয় এবং টার্গেটকৃত ওই ব্যক্তিদের কামরুল হাসান জুলহাস ও সিলেটের চিত্রের রায়হান হোসেন, এর পালিত নারীদের সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করার পরিবেশ তৈরী করে। এ সময় কামরুল হাসান জুলহাস ও আব্দুল আলিম রানা তার লোকজন উক্ত ফ্লাটে উপস্থিত হয়ে তাদের নগ্ন ছবি ও ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করে এবং শারীরিক নির্যাতন করে। পরে ধনাঢ্য ব্যক্তিদের ব্ল্যাকমেইল করে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে  নেয় কামরুল হাসান জুলহাস ও রায়হান হোসেন,রানা সহ তার সহযোগীরা। জানা যায়, কামরুল হাসান জুলহাস এক সময় ডিবি পুলিশের সোর্স ও মাদক কারবারিদের সাথে সখ্যতা ছিল খুব বেশি। পরে সিলেট নগরীর সুরমা ও মেঘনা হোটেল থেকে পতিতাবৃত্তির কারণে এ ঘটনায় ডিবি পুলিশের হাতে আটক হয় কামরুল হাসান জুলহাস ও লাকি আহমেদ সহ সঙ্গীরা। পুলিশ হয়রানি থেকে বাঁচার জন্য সহজ পন্থা বেছে নেয় সাংবাদিকতা তখন  সে অনলাইন (তালাশ টিভি, সিলেট) নামে একটি  পোর্টাল তৈরি করে পত্রিকার কার্ড সহ হলুদ সাংবাদিকতায় জড়ায় বিক্রি করতে থাকেন সাংবাদিকতার আইডি কার্ড। কথিত লাকি আহমেদ স্মার্ট টিভির  চেয়ারম্যান ও দৈনিক হাওরাঞ্চলের কথা,তালাশ টিভির,সিলেটের চিত্র, জাতীয় দৈনিক যুগ যুগান্তর এর স্টাফ রিপোর্টার পরিচয় দিয়ে নানা অপরাধ কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকার অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে লাকির বিরুদ্ধে। অপর একটি সূত্র জানায় এ চক্রটি  নেপথ্যে থেকে শেল্টার দিয়ে থাকে মুন্সিপাড়া এলাকার কথিত এক বিএনপি  নেতা সহ বহু অপকর্মের হোতা আরো কিছু সিন্ডিকেটের সদস্যরা। সিলেট নগরীর সুরমা হোটেল থেকে এক সময় লাকিকে এই মার্কেটের জনসাধারণ গণপিটুনি দিয়ে লাথি গোথা দিয়ে মার্কেট এলাকা থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর তখনই মুখোশধারী চোরাকারবারি কামরুল হাসান জুলহাস এর সাথে পরিচয় অতঃপর তার মাধ্যমে সাংবাদিকতায় জড়িয়ে পড়ে কেবল একটি সাইনবোর্ড ব্যবহার করার অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে। সিলেট নগরীর মুন্সিপাড়া ১০/আই গিয়াস উদ্দিন এর কলোনি থেকে অসামাজিক কর্মকান্ডে লাকিকে বাসা থেকে মালিক পক্ষ, তোপের মুখে মক্ষী রাণী লাকি এই বাসাটি ছাড়তে বাধ্য হয়। এলাকার সবাই তাকে রংমিস্ত্রি আইনুলের বউ আবার কেউ কেউ কবির কিংবা শাহজাহান এর টু নাইন্টি বউ বলে রঙ্গরস করতো। এই এলাকার মিটু নামের এক বিএনপি নেতার বউ হিসেবেও মাঝে মধ্যে গুঞ্জন উড়তো। বর্তমানে মক্ষী রাণী লাকি মুন্সিপাড়ার পালস্ হসপিটাল এর পাশে ৬ নং বাসার রশিদ এন্ড সাহিদা কটেজ এর হাজী রাজা মিয়া (জগন্নাথপুরীর) একটি কলোনীতে আশ্রয় নিয়েছে মক্ষী রাণী লাকি আহমেদ ওরফে লাকি আক্তার। আর  সেখানেই তার সাথে লাকির মা পারুল বেগম ওরফে চিকন পারুল, নানী ছকিনা ওরফে কানা ছকিনা বসবাস করছে। পুরুষ শূন্য এই পরিবারকে ঘিরে মানুষের গুঞ্জন-কানাকানির শেষ নেই। এই মুন্সিপাড়ায় প্রত্যক্ষদর্শী শত শত মানুষের ভাষ্য অনুযায়ী বলা হয়,লাকির ব্ল্যাকমেইলে শত-শত মানুষ পথে বসেছে। এই লাকির বিচার শালিস অন্তত শতাধিক এর মতো হয়েছে। লাকি কারো শাষণ বারণ মানেনা। তাকে শাসন করার মতো তার পরিবারে কেউ নেই যার ফলে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সে রাত বিরাতে বাসায় আসে, কোথায় যায়  কোথায় থেকে আসে,সঠিক ভাবে সে কি করে তাও  কেউ জানিনা। লাকি একেক সময় একেক পরিচয়  দেয়। কখনও সে  র‌্যাব এর সোর্স,কখনও স্বাস্থ্য কর্মী,কখনও যুব মহিলা লীগ নেত্রী আবার কখনও সাংবাদিক আবার কখনও সে একজন প্রবাসীর বউ হিসেবে বীরদর্পে পরিচয় দিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সিলেট জুড়ে। সিলেটের এক সংবাদকর্মী জুনেদ নামের একজন বলেন,আমাদের পত্রিকায় কাজ করা অবস্থায় কথিত লাকি আহমেদ তার বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ড ধরা পড়লে তাকে বহিষ্কার করা হয়। এই সূত্র ধরে সুপার এডিটের মাধ্যমে কিছু ছবি এডিট করে আমি সহ পত্রিকার কিছু সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দায়ের করতে থাকে। লাকির ব্ল্যাকমেইল ও ক্ষমতার অপ ব্যবহার প্রমাণিত হওয়ায় সিলেট মহানগর যুব মহিলা লীগ  থেকে লাকিকে বহিস্কার করা হয়। এতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে একের পর এক মিথ্যা বানোয়াট বক্তব্য দিয়ে লাকি আহমেদ তার ফেসবুক পেইজে লাইভ করে এবং একের পর এক ষড়যন্ত্র মূলক অশালীন কথাবার্তা লিখে  পোস্ট করে আমাদেরকে সামাজিক ভাবে চরম হেয় প্রতিপন্ন করায় আমরা সাইবার আদালতে মামলা করছি। আমি আদালতের প্রতি আস্থাশীল রয়েছি। আশাকরি ন্যায় পাবো। মক্ষী রাণী লাকি আহমেদ এর মা,নানী ও তার বিয়ে হয় বেশ কয়েকটি করে। তারপরও তারা কেউই সংসার করতে পারে না। লাকির বাবা হরমুজ আলীর সাথে তার মা চিকন পারুল সংসার করাকালীন সময়ে সে আরেকজন পুরুষের সাথে পালিয়ে যায়। হরমুজ আলীও বেশ কয়েকটি বিবাহ করেন। লাকি চতুর্থ ঘরের। চিকন পারুল স্বামীকে রেখেই বারবার পরকীয়া আসক্তিতে জড়িয়ে পড়তেন এ নিয়ে এলাকায় দফায়-দফায় বিচার শালিস করেও কোনো ন্যায় বিচার পান নাই হরমুজ আলী। শেষে চিকন পারুল এর বেপরোয়া চলাফেরা সহ পারিবারিক ঝামেলা ও মানষিক অশান্তিতে ভূগে এক সময় স্ট্রোক করে মারা যান হরমুজ আলী ওরফে মটু হরমুজ। মক্ষী রাণী লাকি'র নানী ছকিনা ওরফে কানা ছকিনা বরাবরই মাদকাসক্ত ছিলেন। স্বামীর সংসারে থাকা অবস্থায় মাদক,সিগারেট ইত্যাদি সেবন করার কারণেই বারবার বিপত্তিতে পড়তে হয়। সিলসিলা অনুযায়ী লাকির নানা কানা ছকিনাকে বিয়ে করেন চাপ প্রয়োগ পরিবেশ এর মধ্য দিয়ে। লাকির নানা ছকিনাকে পতিতাবৃত্তির একটি জায়গা থেকে উদ্ধার পূর্বক উপকার করতে গিয়ে জোরপূর্বক ঝুলে পড়েন তার গলায়। তারপরও সংসার করাকালীন সময়েও ছকিনা তার ব্যাশ্যা বৃত্তি ছাড়তে পারেন নাই। লাকির নানা এ সকল কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে ছকিনা তার সঙ্গী সাথীদের নিয়ে মারধর করতেন স্বামীকে তখন এক সময় বাধ্য হয়ে ছকিনার চোখে চুন ঢেলে দেন অতিষ্ঠ এই ব্যক্তি,তখন থেকেই ছকিনাকে সবাই কানা ছকিনা হিসেবে সম্বোধন করা হয়। এখনও বারবার চোখের চিকিৎসার পরও তিনি চোখে দেখতে পারেন না সব সময় তিনি কালো সানগ্লাস চোখে পড়েন এবং অন্যের সহযোগিতায় চলাফেরা করেন। লাকির নানার বাড়ি ময়মনসিংহে এবং বাবার বাড়ি সুনামগঞ্জে। লাকির বাবা একজন রাজমিস্ত্রী হওয়ার সুবাধে কাজের সন্ধানে সিলেট নগরীর কাজলশাহে বসবাস করতেন পরবর্তীতে মুন্সিপাড়া এলাকায় সময়ে-সময়ে অনেক বাসায়। লাকির মা মানুষের বাসায় বাসায় গিয়ে ঝি এর কাজ করতেন। কখনও কখনও হোটেল রেস্তোরাঁ সহ বিয়ের  সেন্টারে গিয়ে থালা বাসন মাজা এর কাজ করতেন। মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে মক্ষী রাণী লাকির মা চিকন পারুল সিলেটের ময়মনসিংহ থেকে সিলেটে চলে আসেন জনৈক আলিম মিয়ার সাথে সম্পর্কের জের ধরে। আর সেখানে হরমুজ আলী ভালো মহৎ কাজ করে ময়মনসিংহের চিকন পারুল এর বাড়ির লোকদের সাথে মিলিয়ে দিতে গেলে সেখানে হরমুজ আলীর সাথে চিকন পারুল এর বিবাহ জোরপূর্বক দিয়ে দেওয়া হয়। আর তখন থেকেই শুরু হয় হরমুজ আলীর অন্য জীবন। সময়ে সময়ে সাবেক প্রেমিক সাথে ফোনালাপ সহ পরকিয়া আসক্তিতে বেপরোয়া হয়ে উঠেন চিকন পারুল। দফায় দফায় পর পুরুষ, প্রেমিক সহ অপরিচিত লোকদের সাথে দহরম মহরম লক্ষ করা যায়। এভাবেই লাকির মা,নানী ও তার বহু পুরুষ আসক্তির কারণে বারবার তাদের সবার সংসার ধ্বংস হয়ে গেছে সেই পূর্বকালে। এখন সবাই মিলে একসাথে এক ছাদের নিচে পুরুষ অভিভাবক শূন্য অবস্থায় ভাড়া কলোনীতে তাদের কাটছে জীবনযাপন।

মন্তব্যসমূহ (০)


ব্রেকিং নিউজ

লগইন করুন


Remember me Lost your password?

Don't have account. Register

Lost Password


মন্তব্য করতে নিবন্ধন করুন