জিবিএন || মৌলভীবাজার ||
মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার আকলের বাজারের একটি দোকান থেকে ৯০ হাজার জাল টাকা ও ২০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়েছে।
রবিবার ১৫ নভেম্বর ধুলিজুরা গ্রামের গেদন মিয়া (৫০) এর দোকান থেকে জাল টাকা ও ইয়াবা উদ্ধার করে রাজনগর থানা পুলিশ। জাল টাকা ও ইয়াবা সংঙ্গে জড়িত সন্দেহে গেদন মিয়া নামে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
কিন্তুু ঘটনা সম্পূর্ণ ভিন্ন এখানে কথা এসেছে লোক মারফতে পুলিশ খবর পায় আক্কেলের বাজার গেদন মিয়ার দোকানে কিছু জাল টাকা ও কয়েকটি পোতলা পড়ে আছে। কিন্তুু যার মাধ্যেমে পুলিশ খবর পায় তিনি হলেন দোকানের মালিক গেদন মিয়া।
গত রবিবার ১৫ নভেম্বর গেদন মিয়া তখন উনার ব্যক্তিগত কাজে শহরে। দোকানে বসিয়ে এসেছেন উনার ভাতিজা রিদয় কে। হঠাৎ উনার কাছে উনার ভাতিজার কল আসে যে দোকানে পরিত্যাক্ত অবস্থায় কিছু টাকা ও কয়েকটি পুতলা পরে আছে। ঘটনা টি শুনে তিনি শহর থেকে ফোন দেন স্থানীও অরবিন্দু নামে এক ব্যক্তিকে দিয়ে বিষটি বলেন দেখার জন্য তিনি উত্তরে বলেন " আমি বর্তমানে আমাদের রাজনগর উপজেলা ভাইসচেয়ারম্যানের পাশে বসে আছি বিষটি উনাকে জানিয়ে দিন। পরে উপজেলা ভাইসচেয়ারম্যান আলাল মৌল্লা কে বলেন। পরে উনার ছোট ভাই পারভেজ মিয়া অরবিন্দু ও ভাইসচেয়ারম্যান আলাল মৌল্লা তিন জন ঘটনা স্থলে গিয়ে পুলিশ কে ঘটনা টি জানান। তখন রাজনগর থানার এসআই রুহুল আমিন বলেন আমি একটু কাজে আছি অপেক্ষা করুন আমি ওসি স্যারের সাথে কথা বলছি। পরে গেদন মিয়ার ছোট ভাই পারভেজ মিয়া ও অরবিন্দু এবং উপজেলা ভাইসচেয়ারম্যান সহ তিন জন পুলিশ সাথে নিয়ে ঘটনা স্থলে পৌছালে এইগুলা উদ্ধার করা হয় পরে দোকান মালিক গেদন মিয়া কে আটক করা হয়।
কিন্তুু উনাকে আটকের আগে থেকেই তিনি ঘটনা স্থলে পৌছে বিষটি দেখেন পরে রাজনগর উপজেলা ভাইসচেয়ারম্যান আলাল মৌল্লা কে বিষয়টি অবগত করেন, এছাড়াও বিষটি স্থানীও পার্শবর্তী ব্যবসায়ীদেরকেও বিষয়টি অবগত করেন। এবং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুন নূর আজাদ সহ মেম্বার কে বিষয় টি অবগত করেন।
পুলিশ এসে গেদন মিয়াকে আটক করে নিয়ে গেলে পরবর্তীতে বাজারে উপস্থিত সবাই এর প্রতিবাদ জানান। তারা বলেন আমাদের পাশের ব্যবসায়ী এবং স্থানীয় লোক আমরা জানি গেদন মিয়া কেমন মানুষ এটা সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র এমন বক্তব্য দেন স্থানীয় রা সাংবাদিকদের কাছে। পরে তা গনমাধ্যেমে প্রকাশিত হয়।
তারা আরও বলেন যে এই ঘটনাটি সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র মূলক একটি ঘটনা। কারণ আজ যদি গেদন মিয়া এই সবের সাথে জড়িত থাকতো তাহলে কি সে নিজে পুলিশ কে বিষটি জানাতো।
গেদন মিয়ার ভাই বলেন এই রখম জগণ্যতম একটি ঘটনা পুলিশ কে জানানো টা কি আমাদের অপরাধ ছিলো। আমরা চাইলে ত" এই গোলা ফেলে দিতে পারতাম কিন্তুু দেশের সার্থে দূর্ণীতি মুক্ত সমাজ গড়তে আমরা তা আইনের কাছে সু-দর্পন করতে চেয়ে ছিলাম।আর তার প্রতিদান এমন পেলাম।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন