কবিরের বাড়ির সামনে দিয়ে সোর্সরা ফুছকা,টমেটো,জিরা,কাজু বাদাম ও কসমেটিসক পাচাঁর নিয়ে ব্যস্ত। এছাড়া পাশের চাঁনপুর সীমান্তের বারেকটিলার আনন্দপুর ও ১২০৩পিলার দিয়ে প্রতিরাতে মদ, গাঁজা, ইয়াবা, চিনি, ফুছকা, কম্বল, কমলা, ঘোড়াসহ বিভিন্ন মালামাল পাচার হয়। টেকেরঘাট সীমান্ত দিয়ে ওপেন কয়লা ও চুনাপাথরসহ মদ পাচাঁর হয়। র্যাব ও ডিবি পুলিশ অভিযান চালিয়ে মাদক ও অস্ত্রসহ অনেককে গ্রেফতার করেছে। তাই সীমান্ত চোরাচালান প্রতিরোধের জন্য বিজিবির পাশাপাশি সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশ বাহিনীর সহযোগীতা জরুরী প্রয়োজন। অন্যদিকে গত রবিবার (১লা ডিসেম্ভর) রাতে দোয়ারা বাজার উপজেলার মান্নারগাঁও ইউনিয়নের আজমপুর গ্রামের মাদক ব্যবসায়ী আঙ্গুর মিয়া (৪৩) কে ৪শ পিস ইয়াবাসহ তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে সেনাবাহিনী। উদ্ধার করা হয় মাদক বিক্রির ১১হাজার ২২০টাকাসহ ২টি মোবাইল। সে সোর্সদের মাধ্যমে সবাইকে ম্যানেজ করে দীর্ঘদিন যাবত মাদক পাঁচার করাসহ ব্যবসা করতো বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী। অপরদিকে জগন্নাথপুরে পুলিশ পৃথক অভিযান চালিয়ে ১কেজি গাঁজা ও ১টি প্রাইভেট কারসহ মাদক ব্যবসায়ী মাহবুর হোসেন (২২),তার সহযোগী বাবলু মিয়া (২০),তামিম আহমদ (১৯) কে গ্রেফতার করাসহ টমটম চুরির মামলার আসামী সুরুজ মিয়া (৩৯) ও তার সহযোগী জাহিদ আহমদ (১৭) গ্রেফতার করা হয়। এব্যাপারে সিলেট ৪৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাফিজুর রহমান, ছাতক সেনা ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন শোয়েব বীন আহমদ ও জগন্নাথপুর থানার ওসি মোখলেছুর রহমান আখন্দ সাংবাদিকদের জানান- বিজিবির ওপর হামলাকারী ২ চোরাকারবারীসহ গ্রেফতারকৃত ৮জনকে পৃথক ভাবে আদালতের মাধ্যমে কারাঘারে পাঠানো হয়েছে, সকল প্রকার অপরাধ দমনের জন্য এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন