নিজস্ব প্রতিবেদকঃ নির্ভরশীলতা, আস্থা, বিশ্বাসের জায়গাগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করে চলেছে কিছু লোকের লোভ-লালসা-নিষ্ঠুরতা৷ স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মূল ভিত্তি বিশ্বাস৷ কিন্তু স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক এখন প্রশ্নবিদ্ধ, এমন প্রশ্নবিদ্ধ তথ্য বেড়িয়ে এসেছে একজন শিক্ষকের এনজিও থেকে ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে। তথ্যসূত্রে জানা গিয়েছে- মৌলভীবাজার সদর উপজেলাধীন সুনামধন্য বিদ্যাপীঠ আজাদ বখত উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এর একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে।সেখানেই বিশ্বাসভঙ্গের ঘটনা ঘটছে সবচেয়ে বেশি৷ বিশ্বাস ভঙ্গের ফলে বেড়িয়ে এসেছে শিক্ষক কর্তৃক জনৈক একজন মহিলাকে দিয়ে ভুয়া স্ত্রী পরিচয়ে প্রতারণার ফাঁদ তৈরি করে ঋণ গ্রহণে। জানা যায়- এনজিও ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান টিএমএসএসের শেরপুর বাজার শাখা থেকে গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে ২০হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করেছেন আবু বক্কর নামের একজন শিক্ষক। একপর্যায়ে ঋণ পরিশোধে জটিলতা দেখাদিলে শিক্ষক কর্তৃক ভুয়া স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের চাঞ্চল্যকর তথ্য বেড়িয়ে আসে। শিক্ষকের এমনকান্ডে রীতিমতো হতবাক সর্বসাধারণ। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগছে একজন শিক্ষক কর্তৃক ভুয়া কার্যকলাপ কতটা যৌক্তিক। ব্যাপারে আবু বক্কর সিদ্দিকীর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি ভাই-বোনের পরিচয়ে ঋণ নিয়েছি ৷ টিএমএসএসের শেরপুর শাখায় যোগাযোগ করে জানা যায়, তাদের প্রতিষ্ঠানে ভাই -বোন পরিচয়ে ঋণ দেওয়ার সুযোগ নেই ৷ উনারা স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে ঋণ নিয়েছেন যা নথিপত্রে সংরক্ষিত আছে ৷
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন